জিম করেন? তা হলে সাবধান হন ‘জিম জার্ম’-এর হাত থেকে

জিমে গিয়ে ঘাম ঝরান? গায়ে পাকিয়ে পাকিয়ে উঠছে পেশির তরঙ্গ। রাস্তায় বেরলে পাঁচ পাবলিক তাকিয়ে দেখে। আপনিও আত্মপ্রসাদে টলটলায়মান। কিন্তু জানেন কি, যত পেশিই আপনি বাগান না কেন, জিমই আপনাকে দুর্বল করে দিচ্ছে?

• মনে রাখবেন, জিম এমন এক জায়গা, যেখানে আপনি একাই ঘাম ঝরাচ্ছেন না। আপনার পাশের ট্রেডমিলেই যিনি দৌড়চ্ছেন, তাঁর কোনও ভাইরাস-ঘটিত সমস্যা থাকতেই পারে।

• শীতে পড়ার মুখে সর্দি-জাতীয় সমস্যায় ভোগেন বেশিরভাগ মানুষ। জিম বা ওই জাতীয় ক্লোজড ডোর কনফাইনমেন্ট কিন্তু সর্দির মতো রোগ ছড়ানোর প্রকৃষ্ট ক্ষেত্র।

• ফ্লু বা অন্য অসুখের জার্মও জিমে ছড়ানোর সম্বাবনা বেশি। কারণ, বেশিরভাগ জিম-ই অপরিসর। অনেক জায়গায় তো আবার পাশের জনের নিঃশ্বাস এসে গায়ে লাগে।

• জিমে তোয়ালে বা অন্য কোনও কাপড় ব্যবহারের সময়ে সাবধান থাকুন। আপনার নিজেরটাই ব্যবহারের চেষ্টা করবেন সব সময়ে।

• একটি মেশিনে অন্য কেউ ওয়ার্কআউট করার পরে যখন ব্যবহার করতে যাবেন, তখন সেই মেশিনের যে অংশগুলির সঙ্গে শরীরের খোলা অংশের সংস্পর্শ ঘটে, সেগুলি ভাল করে মুছে নেওয়ার চেষ্টা করুন।

• জিমে সকলে ব্যবহার করেন, এমন জিনিস ব্যবহারের সময়ে খেয়াল রাখুন। সেই হাত থেন কিছুতেই মুখে না যায়।

• আপনার নিজের জিম ব্যাগটিকে পরিষ্কার রাখান সবসময়ে। দেখবেন, ওতে যেন কোনো গন্ধ না হয়। গন্ধের নামগন্ধ পেলেই ধুয়ে পেলুন সেই ব্যাগ।

• জিম গ্লাভস অনেক ক্ষেত্রেই আপনাকে রক্ষা করবে। কিন্তু খেয়াল রাখবেন, সেগুলো যেন পরিচ্ছন্ন থাকে।



মন্তব্য চালু নেই