চিহ্নিত অপরাধীরাও স্থান পেয়েছে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় পদে
বিভিন্ন সময় অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের জন্য সংগঠন থেকে সাময়িকভাবে বহিষ্কৃত, বিতর্কিত ও অছাত্র, চাঁদাবাজ একাধিক নেতা ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেয়েছেন।
অন্যদিকে ‘সিন্ডিকেট’-এর বাইরে কাউকে কমিটিতে স্থান না দেয়ায় পদ পাননি অনেক ত্যাগী নেতা।
কেন্দ্রীয় সম্মেলনের প্রায় সাত মাস পর বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ভাতৃপ্রতিম ছাত্রসংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়।
সোমবার সন্ধ্যায় আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই কমিটি অনুমোদন দেন এবং রাতেই তা ঘোষণা করা হয়।
কমিটিতে স্থান পেয়েছেন অছাত্র, ইয়াবা সম্রাট, অপহরণ, হত্যা ও চাঁদাবাজির ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিরা। এ ছাড়া খুনের আসামি, গাড়ি পোড়ানো মামলার আসামি, বিবাহিত, ছিনতাইকারী, প্রভাব বিস্তারকারী এবং হলে ছাত্রী ও কর্মচারী নির্যাতনকারীও পদ পেয়েছেন।
ছাত্রলীগের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী কেন্দ্রীয় কমিটি হওয়ার কথা ২৫১ সদস্যের। তবে এবার কমিটি গঠন করা হয়েছে ৩০১ সদস্যের। এ কমিটিতে সহ-সভাপতি পদে রাখা হয়েছে ৬১ জনকে, আর যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদক রাখা হয়েছে ১১ জন করে। এ ছাড়া ১১১ জন উপসম্পাদক, ৪৬ জন সহসম্পাদক রাখা হয়েছে। বাকি ২৭ জন সদস্য রাখা হবে বলে জানা গেছে।
মন্তব্য চালু নেই