এমন ৬টি মেয়েলি আদর যা পুরুষরা পেতে ভালবাসে!

যে কোনও প্রাপ্তবয়স্ক ছেলের জীবনে সবচেয়ে সেরা উপহার কোনটি? হিউম্যান নেচারের বিজ্ঞান মেনে বলতে হলে, অবশ্যই এক মহিলার ভালবাসা। একজন মহিলাই নাকি এক পুরুষের চিন্তা-ভাবনা-ভাললাগাকে এক লহমায় নিজের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেওয়ার ক্ষমতা রাখে। খবর এবেলার।

তবে, এর পিছনে অবশ্যই কাজ করে পুরুষদের কিছু দুর্বলতা। যা তাকে কাঙ্ক্ষিত মহিলার হাতে নিজেকে সঁপে দিতে উদ্বুদ্ধ করে। হিউম্যান নেচার নিয়ে কাজ করছেন যারা, তাদের মতে বিশেষ কয়েকটি মেয়েলি আদর যা একজন পুরুষের জীবনটাকেই বদলে দেয়, সেগুলি হল—

১. পুরুষের বুকে মহিলাদের মাথা ঘষা :— এটা যে কোনও পুরুষের নাকি গোপন আকাঙ্ক্ষা। মনের মানুষটি যদি এমন কাজ করে তা হলে সেটা নাকি স্বর্গীয় সুখের সমান বলে বোধ করে পুরুষরা। এই আচরণের দ্বারা নাকি মহিলারা বুঝিয়ে দেয় পুরুষসঙ্গীটি তার কাছে কতটা ভরসার। আর পুরুষরাও এতে আবেগে আপ্লুত হয়ে যায়।

২. গাড়ি চালানোর সময় সঙ্গিনী যদি মাথার চুলে বিলি কেটে দেয় : এটা শুধুইমাত্র শারীরিক কোনও সুখের অনুভূতি নয়, পুরুষদের কাছে এটা নাকি ভালবাসার প্রকাশ। এই আচরণে সঙ্গিনীর উপরে নাকি পুরুষদের ভরসা করার পরিমাণটা হু হু করে বেড়ে যায়। তবে সাবধান! বেশি আবেগি হবেন না, দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে।

৩. প্রিয় নারী যদি ফেসবুকে পুরুষসঙ্গীর প্রশংসা করে: সোশ্যাল মিডিয়ায় এভাবে সঙ্গিনীর প্রশংসায় আহ্লাদে নাকি গদগদ হয়ে যায় পুরুষরা।

৪. মহিলারা মনোযোগ সহকারে তার কথা শুনুক, এমনটাই চায় পুরুষরা : এতে নাকি পুরুষদের মনে ভালবাসার বেলুনটা আরও ফুল ফেঁপে ওঠে।

৫. বন্ধু-বান্ধবীদের সঙ্গে সময় কাটানোর মধ্যেও মহিলারা যখন পুরুষসঙ্গীটিকে এসএমএস বা হোয়াটস্অ্যাপ করতে ভোলে না: পুরুষরা নাকি মহিলাদের এই আচরণটাকে প্রবলভাবে পেতে চায়। এতে নাকি পুরুষদের মনে হয় সঙ্গিনী তাঁর সম্পর্কে কতটা খেয়াল রাখছে। এতে পুরুষদের মনে একটা বাচ্চাদের মতো সুখ অনুভূত হয়।

৬. প্রকাশ্যে মহিলারা যখন পুরুষসঙ্গীর গাঁ-ঘেষে চালাফেরা করে: যেমন পুরুষসঙ্গীর হাত ধরে চলা থেকে শুরু করে, পুরুষসঙ্গীর মাথায় হাত বুলিয়ে দেওয়া বা সঙ্গীর হাতের সঙ্গে দু’হাত ধরে মাথা ঠেকিয়ে দেওয়া। ঘনিষ্ঠ আলিঙ্গনে এমনই সব মেয়েলি আদর পুরুষেরা আশা করে সঙ্গিনীর কাছ থেকে। এটা নাকি তাদের মানসিক চাহিদা।



মন্তব্য চালু নেই