এই ৪টি কাজ করে স্নান করতেই হয়, জানাচ্ছে প্রাচীন ঐতিহ্য
জীবন ধারণের জন্য স্নান এক অপরিহার্য কাজ। শারীরিক সুস্থতার জন্য স্নান একান্ত জরুরি। বিশেষ করে, গ্রীষ্মমণ্ডলে স্নানহীন দিন মানে এক যন্ত্রণা। প্রাচীন কালে স্নানকে অনেক সময়েই আনুষ্ঠানিক মর্যাদাও প্রদান করা হত। রাজার অভিষেকের আগে স্নান ছিল বাধ্যতামূলক। আজও বিবাহের আগে বিশেষ স্নান চলিত রয়েছে গোটা দেশেই। কিন্তু দৈনন্দিনে কয়েকটি কাজের পরে স্নান অবশ্যকর্তব্য বলে উল্লেখ করে চাণক্য নীতি।
কী সেই চারটি কাজ?
• দাহকার্যের পরে স্নান অবশ্যকর্তব্য। কেবল দাহকারী নয়, শ্মশানে উপস্থিত সবারই উচিত দাহশেষে স্নান করা। মৃতদেহ থেকে নির্গত বিষাক্ত পদার্থ বা জীবাণু নিরোধের জন্যই এই নিদান।
• দেহসঙ্গমের পরে স্নান জরুরি। এই নিদান ইসলামও কঠোরভাবে দিয়ে থাকে। এখানেও সংক্রমণকে মাথায় রাখা হয়।
• তৈলমর্দনের পরে স্নান একান্ত প্রয়োজন। কারণ, ত্বকের পুষ্টির জন্য তেল যেমন জরুরি। তেমনই খুব বেশি সময় তেল শরীরে থাকলে তা বিপদের সৃষ্টি করতে পারে। সেক্ষেত্রে স্নানই পারে সঠিক প্রতিসাম্য বজায় রাখতে।
• কেশকর্তণের পরে স্নানকে অবশ্যবিধেয় বলেছে চাণক্যনীতি। গায়ে পড়ে থাকা চুলকে না ধুয়ে ফেললে তা অনেক সময়েই বিভিন্ন রোগের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।
মন্তব্য চালু নেই