আর মাত্র এক বছর, এর মধ্যেই সন্ধান মিলবে ভিনগ্রহের প্রাণী!

আর খুব একটা উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় কাটাতে হবে না আমাদের। ভিনগ্রহে প্রাণ খুঁজছেন যে বিজ্ঞানীরা, তাঁদের আর কটাক্ষও শুনতে হবে না- ‘ঘরের খেয়ে বনের মোষ তাড়াচ্ছেন! আর অর্থের শ্রাদ্ধ করছেন!’

অপেক্ষা আর মাত্র এক বছর, এর মধ্যেই মিলবে ভিনগ্রহে প্রাণ!

বছরের মধ্যেই আমাদের এই বাসযোগ্য ছাড়াও এই ব্রহ্মাণ্ডের অন্য কোথাও যে প্রাণ রয়েছে, তা প্রমাণিত হবে। হদিশ মিলবে ভিনগ্রহে প্রাণের।

আর কেউ বললে না হয় কথাটা তুড়ি মেরেই উড়িয়ে দেওয়া যেত ‘অসম্ভব স্বপ্ন’ বা ‘কষ্টকল্পনা’ বলে! কিন্তু তা করা যাচ্ছে না, কারণ, সুদূর জেনিভা থেকে টেলিফোনে এমনটাই দাবি করলেন বিশিষ্ট জ্যোতির্বিজ্ঞানী মিশেল মেয়র।

আজ থেকে ২২ বছর আগে যিনি আমাদের সৌরমণ্ডলের বাইরে প্রথম অন্য একটি নক্ষত্রমণ্ডলে কোনও ভিনগ্রহের সন্ধান দিতে পেরেছিলেন। ১৯৯৫ সালের অক্টোবরে। জেনিভা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মিশেল মেয়রের সেই আবিষ্কারের সহযোগী ছিলেন ওই বিশ্ববিদ্যালয়েরই জ্যোতির্বিজ্ঞানের আরও এক অধ্যাপক ডিডিয়ার কোয়েলজ্‌।

তাঁরা ‘পেগাসিয়াস’ নক্ষত্রপুঞ্জে হদিশ পেয়েছিলেন এমন একটি নক্ষত্রের (৫১ পেগাসি), যাকে পাক মারছে আমাদের বৃহস্পতির মতো চেহারার খুব বড় আর ভারী একটি ভিনগ্রহ ‘৫১ পেগাসি-বি’। পরে যার নাম দেওয়া হয়েছিল ‘বেল্লেরোফোন’। এখন যাকে ডাকা হয় ‘ডিমিডিয়াম’ নামে।-এবেলা



মন্তব্য চালু নেই