অল্প বয়সী ছেলের প্রেমে মজলেন নাওমি ক্যাম্পবেল
অর্ধেক বয়সী এক ছেলের সঙ্গে গড়ে উঠেছে নাওমি ক্যাম্পবেলের প্রেম। নাওমির এখন ৪৪ বছর চলছে, আর ছোকরাটি ঠিক ২২ বছরের! তা, ছেলেটি কে? নাম তার হাকিম! সে এক নামজাদা কর্পোরেট হাউজের মালিকের ছোট ছেলে।
নাওমির এই প্রেমের সঙ্গে পয়সাকড়ির একটা সম্পর্ক তো আছেই। পেটের দায়েই এমন একটা সম্পর্কে সায় দিতে রাজি হয়েছেন মেয়ে। আর ঘটনাটাও বাস্তবের নয়— এক ধারাবাহিকের! ছ’ ছ’টা বিভাগে অস্কারের জন্য নাম ওঠা ‘প্রেশাস’ ছবির পরিচালকের ধারাবাহিকে অভিনয় করাটা যে কেরিয়ারের জন্যও প্রেশাস! নইলে না কি বয়সে ছোটদের ডেট করা তাঁর এক্কেবারে পছন্দ নয়।
এখন কথা হল, একটা বাজারচলতি ধারাবাহিকই যদি হয়, তবে তা নিয়ে নাওমির এমন মাথাব্যথা কেন? মন না মানলেও এমন একটা সম্পর্ক নিয়ে অভিনয়ই বা কেন?
আসলে ‘এম্পায়ার’ যে মার্কিন টেলিভিশন জগতের এই মুহূর্তের বেশ জনপ্রিয় একটি ধারাবাহিক। ছ’টি বিভাগে অ্যাকাডেমি পুরস্কারের জন্য মনোনীত ‘প্রেশাস’ ছবির পরিচালক লি লুই ড্যানিয়ালস কৃত এই সিরিয়ালটি শুরু হয় চলতি বছরের ১৭ জানুয়ারি থেকে। মার্কিন অভিনেতা লি নিজেই এই সিরিয়ালের প্রযোজক-পরিচালক। হিপ-হপ মিউজিক ও বিনোদনের সাম্রাজ্য ‘এম্পায়ার এন্টারটেনমেন্ট’ কম্পানির মালিকানা নিয়ে সাংসারিক প্রতিদ্বন্দ্বিতার গল্প বলে এই ধারাবাহিক। যেখানে নাওমির চরিত্রের নাম ক্যামিলা পার্কস্ আর হাকিমের চরিত্রে অভিনয় করছেন ব্রাইসের ওয়াই গ্রে।
তবে ঘটনাটা খুব সামান্য হলেও মেয়ের নাক কুঁচকে থাকার আর একটা কারণও আছে। এখনও পর্যন্ত মিডিয়া তো আর নাওমির কোনও সম্পর্ককেই রেয়াত করেনি। সে বিশ্বখ্যাত বক্সার মাইক টাইসন হন, বা বর্ষীয়ান মার্কিন অভিনেতা রবার্ট ডি নিরো— সুপারমডেলের ব্যক্তিগত জীবন সব সময়ই ছিল পাপারাজ্জির নজরে।
নিন্দুকেরা অবশ্য বলছেন, এ সবই নাওমির বাহানা! রবার্ট ডি নিরো তো তাঁর থেকে পাক্কা ২৭ বছর বড় ছিলেন। বয়সে বড় পুরষকে বাস্তব জীবনে ডেট করতে যদি অসুবিধে না হয়, তাহলে ধারাবাহিকের বয়সে ছোট ছেলেকে নিয়ে ক্ষতি কী?
নাওমির এই প্রেমের সঙ্গে পয়সাকড়ির একটা সম্পর্ক তো আছেই। পেটের দায়েই এমন একটা সম্পর্কে সায় দিতে রাজি হয়েছেন মেয়ে। আর ঘটনাটাও বাস্তবের নয়— এক ধারাবাহিকের! ছ’ ছ’টা বিভাগে অস্কারের জন্য নাম ওঠা ‘প্রেশাস’ ছবির পরিচালকের ধারাবাহিকে অভিনয় করাটা যে কেরিয়ারের জন্যও প্রেশাস! নইলে না কি বয়সে ছোটদের ডেট করা তাঁর এক্কেবারে পছন্দ নয়।
এখন কথা হল, একটা বাজারচলতি ধারাবাহিকই যদি হয়, তবে তা নিয়ে নাওমির এমন মাথাব্যথা কেন? মন না মানলেও এমন একটা সম্পর্ক নিয়ে অভিনয়ই বা কেন?
আসলে ‘এম্পায়ার’ যে মার্কিন টেলিভিশন জগতের এই মুহূর্তের বেশ জনপ্রিয় একটি ধারাবাহিক। ছ’টি বিভাগে অ্যাকাডেমি পুরস্কারের জন্য মনোনীত ‘প্রেশাস’ ছবির পরিচালক লি লুই ড্যানিয়ালস কৃত এই সিরিয়ালটি শুরু হয় চলতি বছরের ১৭ জানুয়ারি থেকে। মার্কিন অভিনেতা লি নিজেই এই সিরিয়ালের প্রযোজক-পরিচালক। হিপ-হপ মিউজিক ও বিনোদনের সাম্রাজ্য ‘এম্পায়ার এন্টারটেনমেন্ট’ কম্পানির মালিকানা নিয়ে সাংসারিক প্রতিদ্বন্দ্বিতার গল্প বলে এই ধারাবাহিক। যেখানে নাওমির চরিত্রের নাম ক্যামিলা পার্কস্ আর হাকিমের চরিত্রে অভিনয় করছেন ব্রাইসের ওয়াই গ্রে।
তবে ঘটনাটা খুব সামান্য হলেও মেয়ের নাক কুঁচকে থাকার আর একটা কারণও আছে। এখনও পর্যন্ত মিডিয়া তো আর নাওমির কোনও সম্পর্ককেই রেয়াত করেনি। সে বিশ্বখ্যাত বক্সার মাইক টাইসন হন, বা বর্ষীয়ান মার্কিন অভিনেতা রবার্ট ডি নিরো— সুপারমডেলের ব্যক্তিগত জীবন সব সময়ই ছিল পাপারাজ্জির নজরে।
নিন্দুকেরা অবশ্য বলছেন, এ সবই নাওমির বাহানা! রবার্ট ডি নিরো তো তাঁর থেকে পাক্কা ২৭ বছর বড় ছিলেন। বয়সে বড় পুরষকে বাস্তব জীবনে ডেট করতে যদি অসুবিধে না হয়, তাহলে ধারাবাহিকের বয়সে ছোট ছেলেকে নিয়ে ক্ষতি কী?
মন্তব্য চালু নেই