স্ত্রীর লাশ দেখে বাবুলের বুক ফাটা আর্তনাদ

ঢাকা থেকে হেলিকপ্টারযোগে চট্টগ্রাম পৌঁছানোর পর চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে স্ত্রীর লাশ দেখে চিৎকার করে কেঁদে ওঠেন পুলিশ সুপার বাবুল আক্তার। হাত-পা ছুড়ে যেখানে যা পাচ্ছিলেন তাতেই আঘাত করছিলেন তিনি। কয়েকবার লাথি মারেন তাকে বহন করা মাইক্রোবাসটিতেও।

চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার ইকবাল বাহার এ সময় তাকে জড়িয়ে ধরে রেখেছিলেন আর বলছিলেন, ‘বাবুল তুমি ধৈর্য ধর, বাবুল তুমি শান্ত হও।’

এক দশকেরও বেশি সময় পেশাগত জীবনে অনেকের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা এই পুলিশ কর্মকর্তা নিজের স্ত্রীর এভাবে প্রাণ হারানোকে মেনে নিতে পারছিলেন না। হাউ-মাউ করে কান্নার পাশাপাশি চিৎকার চেঁচামেচি করছিলেন। সিএমপির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা তাকে সান্ত্বনা দিচ্ছিলেন।

রোববার সকালে মহানগরীর জিইসি মোড়ে দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত হন বাবুলের স্ত্রী মাহমুদা খাতুনকে ।



মন্তব্য চালু নেই