বাবা-মায়ের সঙ্গে দেখবেন না বলিউডি এই ১০ ছবি

সিনেমা তৈরি হয় দর্শকের জন্য। তবে সব ছবি কি সবার সঙ্গে দেখার মতো? না। সামাজিক ও পারিবারিক অবস্থানের উপর নির্ভর করে বেছে নিতে হয় ছবি। কিংবা বলা ভালো দেখার তালিকা থেকে বাদ দেয়া ভালো কিছু ছবি। তেমনই ১০টি বলিউডি ছবি যা বাবা-মা কিংবা পরিবারের সঙ্গে বসে দেখা ঠিক নয়-

অ্যালোন: ২০১৫ সালের শুরুর দিকের কথা। মুক্তি পায় বিপাশার এই ছবি, সঙ্গে করণ সিং গ্রােভার। হরর তকমা নিয়ে ছবিটিকে যৌনতায় ভরপুর। আর তাই ছবিটি দেখতে চাইলে বাবা-মায়ের সঙ্গে এড়ানোই ভালো।

নাশা: কনট্রোভার্সি কুইন পুনম পান্ডের ছবিতে রগরগে যৌনতা থাকবে, এটাই স্বাভাবিক। তবে পরিচালক অমিত সাক্সেনার ভাষ্যমতে, অসম বয়সী শরীরি প্রেম দেখাতে চেয়েছেন তিনি।

টারজান: বিশ্বব্যাপী টারজানের জনপ্রিয়তা অ্যাডভেঞ্চারের কারণেই। তবে ১৯৮৫ সালের বলিউডি এ ছবিতে অশালীন উপস্থিতির কারণেই কালো তালিকা ভূক্ত এ ছবি।

ডার্টি পিকচার: বিদ্যা বালান প্রসংশা এবং পুরস্কারে ভেসেছেন এ ছবিটি করে। দক্ষিণী সুপারস্টার সিল্ক স্মিতার জীবনভিত্তিক এ ছবিটি দেখা উচিৎ সকলেরই। তবে সেটা অবশ্যই বাবা-মায়ের সঙ্গে নয়, বিব্রতবোধ করতে পারেন আপনি।

বিএ পাস: ছবির পোস্টার এবং ট্রেলরেই যৌনতার ছড়াছড়ি। হবে না কেন? ছবির বিষয়বস্তুই তো প্রাপ্তবয়স্ক।

এক পাহেলি লীলা: সানি লিওন বলে কথা- তবে পরিচালকের অবদান অস্বীকার করা যাবে না। বিভিন্ন সময়ের প্রেমের গল্প তুলে ধরতে গিয়ে যৌনতার কাহিনি তুলে ধরেছেন রূপারী পর্দায়।

গ্যাংস অব ওয়েসিপুর: অনুরাগ কাশ্যপের এ ছবিটি সিনেপ্রেমীদের হৃদয়ে যোগ করে ভিন্ন মাত্রা। তবে সামাজিক ও যৌন রাজনীতির এ ছবিটি বাবা মায়ের সঙ্গে দেখার মতো না।

জিসম: স্বার্থসিদ্ধিতে প্রেম কিংবা শরীরি ব্যবহার- এ ছবিতে ফুটে উঠেছে স্পষ্ট। তাই জন আব্রাহাম ও বিপাশা বাসুর এ ছবিটি পরিবারের সঙ্গে নয়।

জুলি: নেহা ধুপিয়ার এ ছবিটিও বলা চলে কালো তালিকা ভূক্ত। ছবির বিষয়বস্তু ভিন্ন, তাই খোলামেলা শরীর কিংবা যৌণ অভিব্যক্তি- সবাইকে নিয়ে দেখা যায় না।

জিসম ২: আবারও প্রসঙ্গ সানি লিওন। এ ছবির মাধ্যমেই বলিউডে পা রাখেন প্রাক্তন এই পর্ণস্টার। আর ছবির নামেই যেহেতু শরীর, তাই তার শরীরি খেলা একলাই উপভোগ্য।



মন্তব্য চালু নেই