সেক্স ডলে মেতেছেন বয়স্করাও!

মজুত রয়েছে নিশিযাপনের হরেক আয়োজন৷ হাত বাড়ালেই মিলে যাবে সে সবের কোনও এক আয়োজন৷ যেমনটা প্রয়োজন, মিলবে তেমনটাই৷ যৌনসুখও খামতি নেই নিশিযাপনের ওই হরেক আয়োজনে৷খামতি হবেই বা কেন! কারণ, কলকাতা যে এখন কল্লোলিনী তিলোত্তমা!

তবে, যৌনসুখ কি আর শুধুমাত্র নিশিযাপনে? না৷ তেমনটাও নয়৷ কারণ, যৌনসুখের হরেক আয়োজন মজুত রয়েছে এই মহানগরীর দিনযাপনেও৷ আর, যৌনসুখের সে সব আয়োজনে মজে উঠেছেন এ শহরের মহিলা-পুরুষ সকলেই৷ কে নেই সেই তালিকায়? কম বয়সি ছেলে-মেয়ে থেকে শুরু করে মাঝ বয়সিরাও৷ পিছিয়ে নেই বেশি বয়সের মহিলা-পুরুষরাও৷

কখনও যৌনতা ছাড়া নিশিযাপন, আবার কখনও যৌনসুখের নিশিযাপন৷ যৌনসুখের সে সীমানা ছড়িয়ে পড়েছে দিনযাপনের পরতে পরতেও৷ কাজেই, ওই সব আয়োজনের নানা উপকরণে কেনই বা মজে উঠবে না এ শহরও? কেননা, ইতিমধ্যেই পৌঁছে গিয়েছে সুনীলের নীরা সোনাগাছিতে! এ দিকে, ফুটপাথের লোহালক্কড়ের ভিড়ে লজ্জা ভাঙছে তিলোত্তমা৷ আর, সেক্স টয়ে মজে যৌনতার আড় ভাঙছে কলকাতা৷শুধুই কি তাই? যৌনসুখের খামতি পূরণের জন্য যেভাবে এই মহানগরীতেও বাড়ছে বিভিন্ন ধরনের সেক্স টয়ের ব্যবহার, সেই তালিকায় পিছিয়ে নেই সেক্স ডলও৷

যে কারণে, বিভিন্ন ধরনের সেক্স ডলের ব্যবহারেও এখন মজে উঠেছে কল্লোলিনী এই তিলোত্তমা৷ এ শহরে যৌনসুখের খামতি পূরণের জন্য বিভিন্ন ধরনের সেক্স টয় যেমন বিকোচ্ছে শরীরচর্চার নানা সাজ-সরঞ্জামের দোকানে৷ তেমনই, ইন্টারনেট আর ফোনের সৌজন্য-মাধ্যমে সে সব আবার পৌঁছে যাচ্ছে সরাসরি ক্রেতার দরবারেও৷

আর, মাধ্যম হিসেবে ওই ইন্টারনেট এবং ফোনের সৌজন্যেই সেক্স ডলও পৌঁছে যাচ্ছে সরাসরি ক্রেতার কাছেই৷ যৌনসুখের জন্য সঙ্গী হিসেবে সেক্স ডলের ব্যবহার উন্নত দেশে অনেক আগেই শুরু হয়েছে৷ কথাও বলে সেক্স ডল৷ যৌনক্রিয়ার সময় সেক্স ডলের সে সব কথা, যৌনসুখকে আবার পৌঁছে যায় অন্য সীমায়৷

উন্নত দেশে সেক্স টয় আর ডলের বিচরণে কার্যত বদলে গিয়েছে সেখানকার যৌনযাপনও৷ তবে, পিছিয়ে নেই কলকাতাও৷ এ দেশের বিভিন্ন শহরের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কার্যত চুপি চুপি এগিয়ে চলেছে কল্লোলিনী এই তিলোত্তমাও৷ যে কারণে, বিভিন্ন ধরনের সেক্স টয়ের পাশাপাশি, সেক্স ডলের যৌনসুখেও এখন মজে উঠেছে এ শহরও৷ সে সুখ নিচ্ছেন আবার পুরুষদের পাশাপাশি বঙ্গললনারাও৷যদিও, শরীরচর্চার জন্য ব্যবহৃত নানা ধরনের সাজ-সরঞ্জামের দোকান থেকে, একা কোনও মহিলা এখনও পর্যন্ত কোনও সেক্স টয় কিনেছেন কি না, তা মনে করতে পারছেন না দোকানিরা৷

তবে তাঁদের পুরুষ সঙ্গীর সঙ্গে গিয়ে যে মহিলারা সেক্স টয় কিনছেন, সেই অভিজ্ঞতাও আবার হামেশায় ঘটছে দোকানিদের৷তবে, মহিলা-পুরুষ নির্বিশেষেই কিন্তু ইন্টারনেটে খোঁজ নিয়ে, তার পর সংশ্লিষ্ট ফোন নম্বরে যোগাযোগ করে বিভিন্ন ধরনের সেক্স টয় কিনছেন৷ কাজেই, সেক্ষেত্রে কোনও পুরুষ সঙ্গীর সহায়তা নিতে হচ্ছে না সেক্স টয়ের কোনও মহিলা ক্রেতাকে৷



মন্তব্য চালু নেই