সত্যিকারের ভূত ধরা পড়ল ক্যামেরায়!

তিন বছরের অপেক্ষার শেষ হতে চলেছে এ বার। ৮ জুন মুক্তি পেতে চলেছে ‘কনজ্যুরিং ২’। পরিচালক জেমস ওয়ানের দাবি ছিল সারা বিশ্বে সারা জাগানো হরর (ভৌতিক) ফিল্ম ‘কনজ্যুরিং’ একটি সত্যি ঘটনার উপর ভিত্তি করে তৈরি।

সত্তর দশকের বিখ্যাত মার্কিনি পরাবাস্তব বিশেষজ্ঞ-গবেষক (প্যারানরমাল ইনভেস্টিগেটর) এড ওয়ারেন এবং তাঁর স্ত্রী লোরেন ওয়ারেন তাঁদের দীর্ঘ কর্ম জীবনের হাজারেরও বেশি অভিজ্ঞতার একটিকে নিয়ে তৈরি ‘কনজ্যুরিং’ মন জয় করে নেয় বিশ্বের তাবড় ফিল্ম সমালোচকেরও। ২০০৬ সালে এড ওয়ারেন প্রয়াত হন। ৮৯ বছরের লোরেন ওয়ারেন অবশ্য এখনও গবেষণা চালাচ্ছেন।

এই ওয়ারেন দম্পতির অন্য একটি সাংঘাতিক অভিজ্ঞতাকে কেন্দ্র করে নির্মীত এই সিরিজের দ্বিতীয় ছবিটি নিয়ে তাই প্রত্যাশা রয়েছে যথেষ্ট। ওয়ারেন দম্পতির হাড় হিম করা এই অভিজ্ঞতা আপনাকেও রোমাঞ্চিত করবে, শিহরিত করবে বলে বিশ্বাস পরিচালক-সহ গোটা টিমের।

ভূত আছে না নেই তা নিয়ে যথেষ্ট বিতর্ক রয়েছে। তবে এ কথা মনোবিজ্ঞানীরাও মনে করেন, মানুষ ভয় পেতে ভালবাসে। ভয়ে দু’হাত দিয়ে চোখ ঢেকে ফেললেও আঙুলের ফাঁক দিয়ে হরর ফিল্মের সবচেয়ে সাংঘাতিক দৃশ্যটাও গোগ্রাসে দেখাটা একটা স্বাভাবিক ঘটনা। তাই ভয়ের প্রতি ভালবাসার টানে অনেকেই এই ছবিটি দেখতে যাবেন বড় পর্দায়।



মন্তব্য চালু নেই