শারীরিক সম্পর্কের বিকল্প ফোন সেক্স!

শারীরিক সম্পর্কের বিকল্প ফোন সেক্সকেই ধরা হয়। এই ফোন সেক্স হয়তো বর্তমান যুগে কারও অজানা নয়।বর্তমান তরুণ প্রজন্মের যারা সেক্সুয়াল রিলেশনে আগ্রহী বা অভ্যস্ত তারা প্রায়ই তাদের দু’জনের চাহিদা মেটানোর জন্য ফোন সেক্স করে থাকেন।

এছাড়া লং ডিস্টেন্স রিলেশনেও ফোন সেক্স বেশ প্রয়োজনীয়। সঙ্গিনীর মুখ থেকে সেক্সের কথা শুনে যেকোন ছেলেই কিছুটা হলেও টার্ন অন হয়ে যায়। এটা একটা স্বাভাবিক ব্যাপার। তাই নিম্নে ফোন সেক্সের কিছু দিক তুলে ধরা হল৷

ফোন সেক্সের কিছু দিক: ফোন সেক্সের জন্য এমন একটা সময় বেছে নেওয়া উচিৎ, যখন কেউ বিরক্ত করবে না। নিরবিচ্ছিন্নভাবে দু’জন দুইজনকে সময় দিতে পারবেন৷ মজা দিতে পারবেন।

সুন্দর কোন মুহূর্ত ভেবে নিতে পারেন, কল্পনা করে নিতে পারেন কোন জায়গা যেখানে একটা পরিপূর্ণ একটি সেক্স আপনি করতে পারেন। সেক্স পজিশনগুলো বর্ণনা করুন একে অন্যের কাছে। অনেকেই ইমাজিনেটিভ সেক্সে অনেক বেশি টার্ন অনহয়ে পরে।

মাস্টারবেশন এর মাধ্যমে ফোন সেক্স বেশ জমে উঠে। অনেকেই ন্যাকেড হয়ে ফোন সেক্স করতে বেশ ভালবাসে। ছেলেরা সাধারণত তার গার্লফ্রেন্ড ন্যাকেড হয়ে বিভিন্ন যৌন ক্রীড়া করছে এটা ভেবে অদ্ভুত মজা পায়। মেয়েদের মোয়ানিং তাদের জন্যে একটি ভয়াবহ টার্নিং অন ব্যাপার। অন্যদিকে ছেলেদের মাস্টার্বেশনের কথা শুনেও মেয়েরা অনেক হর্নি হয়ে যায়। যদিও অনেক ছেলেই সেটা জানে না।

অনেকেই ফোন সেক্সের সময় অনেক নোংরা কথা শুনতে ও বলতে ভালবাসে। এটা দু’জনের মাঝে ভাল আন্ডারস্ট্যান্ডিং থাকলে ফোন সেক্সকে অনেক জমিয়ে দিতে পারে। কিন্তু, নতুন রিলেশনের শুরুতে দু’জন দুইজনকে বুঝে নেওয়ার পরেই এই ব্যাপারটি শুরু করা উচিৎ।

ফোন সেক্সের সময় নকল মোয়ানিং না করাই ভাল। এতে সম্পর্কের বিশ্বাস নষ্ট হয়। যদি ফোন সেক্সে কম্ফোর্টেবল না হন, বা ব্যাপারটা কোন দিক থেকে আজব লাগে, তবে আপনার সঙ্গীকে বুঝিয়ে বলুন আপনার সমস্যা গুলো৷ দুইজন মিলে কোন সমাধানে আসার চেষ্টা করুন।

যদি কমিটেড রিলেশন হয়ে থাকে, তবে কিছু ভালবাসাময় কথা ফোন সেক্সের ক্ষেত্রে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এবং সম্পর্ককে শক্ত করতে বেশ সাহায্য করে।



মন্তব্য চালু নেই