যৌন সঙ্গম নিয়ে অল্প কিছু কথা!

মহিলাদের বয়স যখন তিরিশের ঘরে এবং চল্লিশের ঘরের প্রথম দিকে থাকে তখন তাঁরা কম বয়সের তুলনায় যৌন সঙ্গম বেশি উপভোগ করেন। কারণ, তাঁদের মনে আশঙ্কা থাকে যৌনজীবন শেষ হওয়ার।
এমনটাই জানা যাচ্ছে সাম্প্রতিক এক সমীক্ষা থেকে। সমীক্ষা থেকে জানা যাচ্ছে, মহিলাদের বয়স যখন তিরিশের ঘরে l এবং চল্লিশের ঘরের প্রথম দিকে থাকে তখন তাঁদের যৌনক্ষমতা ক্রমশ কমতে থাকে। আর সেই কারণেই তাঁদের মনে ভয় আসতে থাকে।
তখনই তাঁরা যৌন সঙ্গম বেশি করতে থাকেন। তাঁরা এই বয়সে যৌন সঙ্গম নিয়ে অনেক কল্পনা করতে থাকেন। আর সেই কারনেই জন্ম নেয় ‘কাউগার’ সিমটম- একজন মহিলা তখন তাঁর থেকে কমবয়সী সহযোগীর খোঁজ করেন। প্রায় ৯০০ জন মহিলার ওপর সমীক্ষা চালিয়ে এই সিদ্ধান্তে এসছে হেলথ জার্ণালমেয়েদের যৌনতা নিয়ে কিছু তথ্যছেলেরা মেয়েদের যৌনতা নিয়ে খুব কম তথ্য জানে।
চটিগুলো পড়লে সেটা বোঝা যায়। চটি লেখক এবং মন্তব্যকারীদের অনেকে মেয়েদের সাথে যৌনকর্ম দুরের কথা কোনদিন মেয়েদের বাস্তব যৌনাংগ দেখেছে কি না সন্দেহ। মেয়েদের সমন্ধে ওনাদের জ্ঞান মনে হয় পর্ন আর ইন্টারনেটের চটি থেকে নেওয়া। যাহোক সবার সুবিধার্থে কিছু তথ্য দিলামঃ ১. মেয়েদের যৌন চাহিদা ছেলেদের ৪ ভাগের এক ভাগ। কিশোরী এবং টিনেজার মেয়েদের যৌন ইচ্ছা সবচেয়ে বেশী।
০১। ১৮ বছরের পর থেকে মেয়েদের যৌন চাহিদা কমতে থাকে, ৩০ এর পরে ভালই কমে যায়।
২. ২৫ এর উর্দ্ধ মেয়েরা স্বামীর প্রয়োজনে যৌনকর্ম করে ঠিকই কিন্তু একজন মেয়ে মাসের পর মাস যৌনকর্ম না করে থাকতে পারে কোন সমস্যা ছাড়া।
৩. মেয়েরা রোমান্টিক কাজকর্ম যৌনকর্ম চেয়ে অনেক বেশী পছন্দ করে। বেশীরভাগ মেয়ে গল্পগুজব হৈ হুল্লোর করে যৌনকর্মর চেয়ে বেশী মজা পায়।
৪. মেয়েরা অর্গ্যাজম করে ভগাংকুরের মাধ্যমে, মেয়েদের অর্গ্যাজমে কোন বীর্য বের হয় না। তবে পেটে প্রস্রাব থাকলে উত্তেজনায় বের হয়ে যেতে পারে।
৫. ভগাংকুরের মাধ্যমে অর্গ্যাজমের জন্য যৌনকর্মের কোন দরকার নেই।
৬. যৌনি পথে পুরুষ লিংজ্ঞ ঢুকালে মেয়েরা মজা পায় ঠিকই কিন্তু অর্গ্যাজম হওয়ার সম্ভাবনা ১% এর চেয়েও কম।
৭. লম্বা লিংজ্ঞের চেয়ে মোটা লিংজ্ঞে মজা বেশী। লম্বা লিংজ্ঞে বেশীরভাগ মেয়ে ব্যাথা পায়।
৮. মেয়েদের যৌনিতে সামান্য ভেতরেই খাজ কাটা গ্রুভ থাকে, লিংজ্ঞের নাড়াচাড়ায় ঐসব খাজ থেকে মজা তৈরী হয়। এজন্য বড় লিংজ্ঞের দরকার হয় না।



মন্তব্য চালু নেই