ব্রেস্ট ইমপ্ল্যান্ট করানো ৮ বলিউড নায়িকা!

নিজেদের সৌন্দর্য ধরে রাখতে সেলিব্রেটিরা কত কী করেন তা বলে শেষ করা যাবে না। রাইনো সার্জারি, স্কিন ট্যানিং থেকে শুরু করে ব্রেস্ট ইমপ্ল্যান্ট। কার্ভি ফিগারের জাদুতে সিনে দুনিয়া মাত করতে একে অপরকে টেক্কা দিতে ব্যস্ত এ সেলিব্রেটিরা। নিজেদের সৌন্দর্যকে ধরে রাখতে কোন কোন বলিউড সেলিব্রেটি ব্রেস্ট ইমপ্ল্যান্ট করিয়েছেন তা দেখে নিন।

কঙ্গনা রানাউত: ১৬ বছর বয়সে ২০০৬ সালে গ্যাংস্টার ছবিতে ডেবিউ হয় কঙ্গনা রানাউতের। ২০১১-তেই তাকে বিকিনিতে দেখা যায়। দেহের সৌন্দর্যের জন্য ব্রেস্ট ইমপ্ল্যান্ট করান তিনি।

বিপাশা বসু: নিজের সৌন্দর্য বাড়াতে ব্রেস্ট ইমপ্ল্যান্ট করতে পিছপা হননি তিনি। মডেল থেকে অভিনয় জগতে পা রাখেন ২০০১-এ। প্রথম ছবি আজনবি।

আয়েশা তাকিয়া: ১৫ বছর বয়স থেকে ম়ডেলিং শুরু করেন আয়েশা তাকিয়া। ছোটবেলায় তাকে প্রথম একটি হেল্থ ড্রিঙ্কের বিজ্ঞাপনে দেখা যায়। অভিনয় করেছেন, ওয়ান্টেড, ফুল অ্যান্ড ফাইনাল ও পাঠশালা-সহ বেশ কয়েকটি ছবিতে। সিলিকন সার্জারির মাধ্যমে তিনি ব্রেস্ট সাইজ বাড়িয়েছেন।

রাখি সবন্ত: ২০০৭ সালে এক সাক্ষাৎকারে রাখি সবন্ত স্বীকার করেন ব্রেস্ট ইমপ্ল্যান্ট করিয়েছেন। এ নিয়ে রাখির বক্তব্য, “যে কোনো অভিনেত্রীই এ রকম করতে পারে। এটি কোনো বড় ইস্যু নাকি?” দুবাইয়ের কোন চিকিৎসককে দিয়ে তিনি ব্রেস্ট ইমপ্ল্যান্ট করিয়েছেন সেটাও ওই সাক্ষাত্কারে বলেন।

শিল্পা শেঠি: বাজিগর তো দেখেছেন। তখনকার শিল্পার সঙ্গে এখনকার শিল্পার কোনও মিল পান? রাইনো সার্জারি থেকে কার্ভি ফিগার এবং আরও বেটার লুক পেতে ব্রেস্ট ইমপ্ল্যান্টও করান।

মল্লিকা শেরাওয়াত: আগের মল্লিকার সঙ্গে এখন মল্লিকার ছবির তুলনা করলেই বোঝা যায়, কার্ভি ফিগারের জন্য এবং ব্রেস্ট ইমপ্ল্যান্ট করান। যদিও নায়িকা নিজে এ কথা স্বীকার করেননি।

সুস্মিতা সেন: ১৯৯৪ সালে মিস ইউনিভার্সের খেতাব জিতেছেন সুস্মিতা সেন। বলিউডে ডেবিউ ছবি ১৯৯৬।বলিউডে নিজের ক্যারিশমা আর সৌন্দর্য ধরে রাখতে ব্রেস্ট ইমপ্ল্যান্ট করান।

পুনম পাণ্ডে: পুনম পাণ্ডে খবরের শিরোনামে বেশির ভাগ সময়েই থাকেন নিজের ন্যুড বা সেমি ন্যুড ছবি পোস্ট করে। ইনিও কিন্তু ব্রেস্ট ইমপ্ল্যান্ট করিয়েছেন।



মন্তব্য চালু নেই