বর্ণাঢ্য আয়োজনে ঝিনাইদহে মহান বিজয় দিবস পালিত

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে ঝিনাইদহ জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে নানা কর্মসুচি পালিত হয়। মঙ্গলবার সুর্য্যদয়ের সাথে সাথে ঝিনাইদহ সদর থানা চত্বরে ৩১ বার তোপধ্বনির মধ্য দিয়ে দিনের শুভ সুচনা ঘটে। সুর্য্যদয়ের সাথে সাথে সব সরকারী ও বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। সকাল ৭টার ঝিনাইদহ মুক্তিযুদ্ধ সৃতিসৌধে জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলাম পুস্পস্তবক অর্পন করেন। পুলিশ সুপার আলতাফ হোসেন পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে ফুল দিয়ে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেন করেন। সকাল ৯টার ঝিনাইদহ বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান স্টেডিয়ামে আনুষ্ঠানিক ভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কুচকাওয়াজ ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। বেলা ১১টায় বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান স্টেডিয়ামে স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীদের ক্রিড়া প্রতিযোগিতা ও শিশু একাডেমীতে শিশুদের চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা শেষে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। বেলা সাড়ে ১১টায় ঝিনাইদহ শিল্পকলা একাডেমীতে মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারকে সংবর্ধনা প্রদান, বিকাল ৩টার ঝিনাইদহ ফজর আলী বালিকা বিদ্যালয়ে মহিলাদের ক্রীড় প্রতিযোগিতা অণুষ্ঠিত হয়। এছাড়া দিবসটি উপলক্ষ্যে হাসপাতাল, জেলখানা, শিশুকেন্দ্র, এতিমখানা ও ভবঘুরে কেন্দ্রে উন্নত খাবার পরিবেশন করা হয়। জেলার বিভিন্ন মসজিদ, মন্দির, গীর্জা প্যাগোডা ও অন্যান্য উপসানালয়ে দেশ এবং জাতীর মসৃদ্ধ কামনা করে বিশেষ প্রার্থনা করা হয়। জেলার সকল সিনেমা হলে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সিনেমা প্রদর্শন ও একই সময়ে বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান স্টেডিয়ামে কাবাডি প্রতিযোগিতা, বিকাল ৪টা বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান স্টেডিয়ামে জেলা প্রশাসন বনাম মুক্তিযোদ্ধা একাদশের প্রীতি ফুটবল প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।  এ ছাড়া ঝিনাইদহ পুরাতন কালেক্টরেট চত্বরে ১৫ দিন ব্যাপী বিজয় মেলা, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান চলমান রয়েছে।

ঝিনাইদহে বিএনপি’র বিজয় দিবস পালন:
ঝিনাইদহে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে জেলা বিএনপি শহরে বিজয় র‌্যালির আয়োজন করে। দিবসটি পালনে মঙ্গলবার সকালে জেলা কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন, জিয়াউর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ ও সকাল ১১টার দিকে ওয়াজির আলী স্কুল মাঠ থেকে র‌্যালী বের করা হয়। বাদ্য বাজিয়ে, রং- বেরংয়ের ব্যানার ও ফেস্টুন নিয়ে র‌্যলিটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। র‌্যলি শেষে শহীদ মুক্তিযোদ্ধা  স্মৃতিসৌধে পুষ্পমাল্য অর্পণ করা হয়। র‌্যালীতে নেতৃত্ব দেন বিএনপি’র জাতীয় নির্বাহী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক সাবেক এমপি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ মসিউর রহমান। এসময় দলের অংগসংগঠনের সমূহের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী র‌্যালিতে অংশ নেন। র‌্যালি শেষে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। জেলার ৬ উপজেলায় বিপুল উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে বিএনপি দিবসটি পালন করে।

বিজয় দিবসের দিনে চলে গেলেন মুক্তিযোদ্ধা আজিজ:
ঝিনাইদহের সাবেক গভর্নর ও সাবেক সংসদ সদস্য মুক্তিযোদ্ধা জে কে এম এ আজিজ আর নেই (ইন্না — রাজেউন) । মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৬ বছর। বিজয় দিবসের এই দিনে জাতি যখন স্বাধীনতা প্রাপ্তির আনন্দে উল্লাস প্রকাশ করছেন ঠিক সে সময় সবাইকে কাঁদিয়ে মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে তিনি চলে গেলেন অভিমানি মুক্তিযোদ্ধা না ফেরার দেশে। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী তিন ছেলে ও তিন মেয়েসহ অসংখ্য আত্মীয় স্বজন এবং নাতি নাতনি রেখে গেছেন। এদিকে মুক্তিযোদ্ধা জে কে এম এ আজিজের মৃত দেহ শেষ শ্রদ্ধা জানানোর জন্য ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামীলীগ অফিসে মঙ্গলবার বিকাল ৩টা থেকে সাড়ে তিনটা পর্যন্ত রাখা হয়। বিকাল চারটায় ঝিনাইদহ আলীয়া মাদ্রাসা মাঠে জানাজা ও রাষ্ট্রীয় ভাবে গার্ড অব অনার প্রদান শেষে স্থানীয় পৌর গোরস্থানে দাফন করা হয়। পারিবারিক ও রাজনৈতিক সুত্রে জানা গেছে ঝিনাইদহের সাবেক সংসদ সদস্য জে কে এম এ আজিজ ১৯২৮ সালের জানুয়ারি মাসে ঝিনাইদহ সদর উপজেলার শালকুপা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ছাত্র জীবনেই তিনি রাজনীতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। ১৯৫০ সালে কুষ্টিয়া সিটি কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করার পর তিনি কুষ্টিয়া আওয়ামী ছাত্রলীগের সভাপতি হিসেবে ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনে সরাসরি অংশগ্রহণ করেন। ওই সময় দুই দফা গ্রেফপ্তার হন এবং কারাভোগ করেন। ১৯৬৫ সালে তিনি ঝিনাইদহ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৭০ সালের নির্বাচনে তিনি ঝিনাইদহ-৪ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে ঝিনাইদহ সংগ্রাম কমিটির আহবায়ক ছিলেন। তিনি সততার সঙ্গে দেশ ও জনগণের স্বার্থে রাজনীতি করেছেন বলে কোনোদিন আর্থিক সুযোগ-সুবিধাই গ্রহন করেননি। সংসদ সদস্য থাকাকালে যে টিনসেড বাড়িতে থাকতেন, মুত্যুর আগ তিনি সেই বাড়িতেই পরিবার পরিজন নিয়ে বসবাস করে গেছেন। এদিকে মরহুম জে কে এম এ আজিজের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন ঝিনাইদহের সংসদ সদস্য আব্দুল হাই, তাহজীব আলম সিদ্দিকী সমি, আনোয়ারুল আজিম আনার ও নবী নেওয়াজ।  তারা দেশ ও জাতি গঠনে মরহুমের অবদান শ্রদ্ধাভরে ম্মরণ করেন। ঝিনাইদহের সাবেক সংসদ সদস্য মসিউর রহমান এক শোক বার্তায় মুক্তিযুদ্ধে জে কে এম এ আজিজের অবদানকে শ্রদ্ধার সাথে শ্মরণ করে তার বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করেন।

শৈলকুপার বীর মুক্তিযোদ্ধা নিহাল উদ্দিন ভিটেমাটি ছাড়া:mukti joddha pic
১৬ ডিসেম্বর, বাঙ্গালি জাতির আনন্দের দিন। বাংলার দামাল ছেলেদের রক্তে অর্জিত ১৯৭১ সালের এই দিনে বাংলাদেশের মাটিতে বিজয়ের পতাকা ওড়ে। দেশের মাটিকে মা মনে করে যে সাহসী সন্তানরা বুকের তাজা রক্ত দিয়ে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করে এ দেশে লাল সবুজের পতাকা ছিনিয়ে এনেছিলো। এখন পর্যন্ত যদি তাদের মধ্যে থেকে কোন মুক্তিযোদ্ধা অবহেলিত হয় তাহলে সেটা জাতির জন্য খুবই লজ্জাকর। যে সকল মা, বোনদের ইজ্জত ও যাদের বুকের তাজা রক্তে অর্জিত এ স্বাধীন দেশের মাটিতে পত পত করে লাল সবুজের পতাকা উড়ছে, তাদের কথা হইতো বা অনেকেই মনে রাখেনা!এমনই একজন অবহেলিত বীর মুক্তিযোদ্ধা ঝিনাইদহের শৈলকুপার শ্যামনগর গ্রামের মৃত জোমারত মন্ডলের ছেলে বীর মুক্তিযোদ্ধা নিহাল উদ্দিন মন্ডল। ১৯৭১ সালের ২৯ মার্চ গাড়াগঞ্জের যুদ্ধে বিজয় অর্জন করে তারা। যুদ্ধের পর পরাজিত রাজাকারদের দোসর তাকে ধরে নিয়ে গিয়ে হাতুড়ি ও দা দিয়ে আঘাতের পর আঘাত করে তার বাম হাত অকেজো করে দেয়। পঙ্গুত্ব জীবন নিয়ে তিনি মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘুরে ফিরে এক মুঠো ভাতের সন্ধান চালিয়েছেন দীর্ঘদিন। স্ত্রী ঠেকারী খাতুন, বড় ছেলে রাজু, মেজো ছেলে রেঞ্জু ও ছোট ছেলে বাকপ্রতিবন্ধী খোকনকে নিয়ে অভাবের সংসারে একজন পঙ্গু ব্যক্তির এছাড়া আর কিই বা করার থাকে?বর্তমানে বীর মুক্তিযোদ্ধা নিহাল উদ্দিনের বাস্তুভিটা উচ্ছেদ হওয়ায় তারা স্ব-পরিবারে ঝাউদিয়া আশ্রয়ন প্রকল্পের একটি কামরাতে কোন রকমে ঠেলে-গুঁজে জীবনের সাথে সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছেন। সংসারে উপার্জনক্ষম লোক না থাকায় বর্তমানে তাদের খেয়ে না খেয়ে অভাব অনটনের মধ্যে দিন কাটাতে হচ্ছে বলে জানা গেছে। বীর মুক্তিযোদ্ধা নিহাল উদ্দিনকে পঙ্গু ভাতা প্রদান ও তার ছোট ছেলে বাক প্রতিবন্ধী খোকন সহ অসহায় পরিবারের উপর বিশেষ নজরদারীর জন্য সরকারের কাছে বিশেষ আবেদন জানিয়েছেন।এ বিষয়ে শৈলকুপা উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কামান্ডার মনোয়ার হোসেন মালিথা জানান, নিহাল উদ্দিন মন্ডলকে যুদ্ধের পর হাতুড়িপেটা ও কুপিয়ে পঙ্গু করে দেওয়া হয়। মুক্তিযুদ্ধে তার অনেক অবদান রয়েছে। তার ভিটাবাড়ী উচ্ছেদ হওয়ায় বর্তমানে স্ব-পরিবারে তারা ঝাউদিয়া আশ্রয়ন প্রকল্পে বসবাস করছেন।

শৈলকুপায় পুকুর থেকে বিরল প্রজাতির মাছ শিকার:Jheniadh-Fish-pic-01
ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলার গোলকনগর গ্রামের মোঃ ইছাহক আলী জর্দ্দারের পুকুর থেকে মঙ্গলবার দুপুরে এক বিরল প্রজাতির মাছ ধরা পড়ে। দুপুর ১২টার দিকে ইছাহাকের ছেলে ওমর ফারুকের জালে মাছটি ধরা পড়ে। ওমর ফারুক জানান, জালে বিভিন্ন রকম দেশীয় মাছের সাথে একটি অপরিচিত মাছ জালে আটকা পড়ে। মাছটি ১৬ ইঞ্চি লম্বা। গাঁয়ে কোন আইস নেই। কাল রংঙের উপর হলুদাভ ছাপ। ছাপ গুলো অনেকটা আরবি হরফ এর মত ডিজাইন করা। এদিকে ওমর ফারুকের জালে অপরিচিত মাছ ধরা পড়ার খবর চাউর হয়ে গেলে মাছটি দেখার জন্য আশ পাশ গ্রামের শত শত মানুষ তাদের বাড়িতে ভীড় জমায়। দর্শনার্থীদের মধ্যে কেও এ ধরণের মাছে আগে দেখেননি বলে মন্তব্য করেন। পুকুর মালিক ইছাহক আলী জর্দ্দারের জানান, ৪/৫ মাস আগে কুষ্টিয়া থেকে মাছের পোনা এনে তিনি পুকুরে ছাড়েন। তিনি এ জাতীয় মাছ জীবনে কখনো দেখেন নি বলে জানান। গ্রামবাসিদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায় তারও আগে কখনো এমন আকৃতির মাছ দেখেনি। বিষয়টি নিয়ে বৃহত্তর যশোর বিল বাওড় উন্নয়ন প্রকল্পের প্রজেক্ট ডাইরেক্টর (পিডি) রমজান আলী জানান, মাছ না দেখে তিনি মন্তব্য করতে পারছেন না। ঝিনাইদহ জেলা মৎস্য কর্মকর্তা শংকর কুমার মাছটি শৈলকুপা উপজেলা মৎস্য অফিসে নিয়ে যাওযার পরামর্শ দেন।

ঝিনাইদহে ‘খাদ্য অধিকার আইন’ প্রণয়নের দাবিতে র‌্যালি ও মানববন্ধন:
Kaddo picঝিনাইদহে ‘খাদ্য অধিকার আইন’ প্রণয়নের দাবিতে র‌্যালি ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়। উন্নয়ন ধারা, কেন্দ্রীয় কৃষক মৈত্রী ও স্বাধীন কৃষক সংগঠন নামে তিনটি বেসরকারি সংগঠন এসব কর্মসূচির আয়োজন করে। কর্মসূচি থেকে খাদ্য অধিকারকে মৌলিক মানবাধিকার বিবেচনায় নিয়ে সাংবিধানিক স্বীকৃতি ও খাদ্য অধিকার আইন প্রণয়নের জন্য সরকারের প্রতি দাবি জানিয়েছে কৃষক ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা। সোমবার শহরের এইচএসএস সড়ক থেকে একটি র‌্যালি বের হয়ে শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে। র‌্যালি শেষে শহরের পোষ্ট অফিস মোড়ে আধাঘন্টাব্যাপী মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে। মানববন্ধন থেকে ১১ দফা দাবিনামা উত্থাপন করেন উন্নয়ন ধারার নির্বাহী পরিচালক কৃষিবিদ শহীদুল ইসলাম। এসময় কৃষিবিদ রাজু আহমেদ, হায়দার আলী, রুবেল আলী, কৃষিবিদ কৃষ্ণদাস সাহা, আতিয়ার রহমান, জবেদ আলী, মৃধা সহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন। মানববন্ধনে বলেন, খাদ্য প্রত্যেক মানুষের প্রাথমিক ও প্রধানতম অধিকার মানুষের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার পূর্বশর্তই হচ্ছে তাঁর খাদ্যের অধিকার পূরণ করা। কিন্তু দেশে জমি অনুপাতে জনসংখ্যার ক্রমাগত চাপ, চাষযোগ্য জমির পরিমান হ্রাস, খাদ্যদ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধি, অপর্যাপ্ত কৃষিসেবা, অপরিকল্পিত নগরায়ণ, খাদ্য সংরক্ষণাগার ও টেকসই কৃষিচর্চার অভাব, কৃষির ওপর বাণিজ্যিক আগ্রাসন এবং ক্রমাগত জলবায়ুর পরিবর্তন খাদ্য নিরাপত্তাহীনতাকে বাড়িয়ে তুলছে। এছাড়া বক্তরা খাদ্যের অধিকারকে নাগরিকের মৌলিক অধিকার হিসেবে সাংবিধানিক স্বীকৃতি, খাদ্য অধিকার আইন প্রণয়ন, জনগণের কাজের অধিকার ও ন্যায্য মজুরি নিশ্চিত করা, কৃষিতে কর্মরত নারীদের কৃষক হিসেবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দেওয়া এবং কৃষি উপকরণ ও জামানতবিহীন ঋণ সুবিধা প্রাপ্তি নিশ্চিত করা, মৌজা মানচিত্র ডিজিটাইজেশনের মাধ্যমে ক্ষুদ্র ও শ্রমজীবী নারী কৃষকের জন্য খাসজমির ন্যায্য বন্টন ও ভূমি সংস্কার নিশ্চিত করার দাবিসহ ১১ দফা দাবি তুলে ধরেন।



মন্তব্য চালু নেই