দিনাজপুর এর কিছু খবর :

পার্বতীপুর রেলষ্টেশনে মুখোমুখি দূর্ঘটনার হাত থেকে রক্ষা পেল ট্রেনযাত্রীরা

পার্বতীপুর রেলজংশন ষ্টেশনে যাত্রীবাহী ট্রেনের লোকোমোটিভ মাষ্টারের দক্ষতার কারনে মুখোমুখি সংঘর্ষের হাত থেকে রক্ষা পেল সেভেন আপ ট্রেনের যাত্রীরা।

জানা যায়, বগুড়া থেকে আগত দিনাজপুরগামী সেভেন আপ মেইল ট্রেনটি গত রবিবার রাত ৭টায় ৩০ মিনিটে খোলাহাটি রেল ষ্টেশন থেকে ছেড়ে পার্বতীপুর রেলজংশন ষ্টেশনের ৫ নম্বর লাইনে ৩ নং প-াটফরমে ষ্টাটার সিগনাল পার হয়ে প্রবেশের সময় যাত্রী বোঝাই সেভেন আপ ট্রেন ইঞ্জিনের (২৩১০) মজিবর রহমান টি/নং ৯৮ লোকোমোটিভ মাষ্টার একই লাইনে আর একটি রেল ইঞ্জিন দাঁড়িয়ে আছে। এ সময় তিনি অত্যন্ত দক্ষতার সাথে দ্রুতগতিতে ট্রেনটি দাঁড় করিয়ে দেন। দেখতে পায় যে, একই লাইনে আর একটি ডেথ(বন্ধ)ইঞ্জিন ২৩০৫ দাড়িয়ে রয়েছে।

এনিয়ে, পার্বতীপুর সুইজ কেবিনের (সিএসএম) আব্দুর রাজ্জাক বলেন, উক্ত লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা ইমারজেন্সী পাইলট(২৩০৫)টি ৫ নং লাইনে যেতে বলেছি। আর এদিকে খোলাহাটি থেকে ছেড়ে আসা সেভেন আপ ট্রেনটিকে একই লাইনে প্রবেশের জন্য লাইন ক্লিয়ার দিয়েছি। কিন্তু ইমারজেন্সী পাইলটটি না যাওয়ায় এবিড়াম্ভনা হয়েছে। ইমারজেন্সী পাইলট(২৩০৫) এর লোকোমোটিভ মাষ্টার আলমগীর হোসেন টি/১৮৭ বলেন সিএসএম ৫ নং লাইন থেকে সরে যেতে বলেনি। আমাকে লাইন ক্লিলিয়ারেন্স দেয়ার পর আমি ইঞ্জিন নিয়ে সরে যাই।
এদিকে, সেভেন আপ ট্রেন ইঞ্জিনের লোকো মাষ্টার মজিবর রহমান জানালেন, আউটার ও হোম সিগ্যনাল ক্লিয়ার থাকার পর আমি ট্রেন নিয়ে প্রবেশের সময় এ ঘটনা দেখতে পেয়ে দ্রুতগতিতে ট্রেনটি থামিয়ে দেয়।

তিনি আরো জানান, সিএসএম এর ভুল। একটি বড় দূর্ঘটনার হাত থেকে রক্ষা পেল ট্রেন যাত্রীরা। আব্দুর রাজ্জাক রেলওয়ে ষ্টেশন মাষ্টার ছাড়াও তিনি পার্বতীপুরে শহরের বহুমুখি উন্নায়ন সমিতির নির্বাচিত সাধারন সম্পাদক। সমিতি নিয়েও সব সময় নানা ঝামলায় থাকতে হয়। ২৫ মিনিট বিলম্ভের পর আব্দুর রাজ্জাক ভুল বসত সিগ্যনাল দেয়া হয়েছে এই মর্মে লিখিত নিয়ে লোকোমোটিভ মাষ্টার মজিবর রহমান ট্রেনটি নিয়ে ষ্টেশনে প্রবেশ করেন। ট্রেনের পরিচালক নুরুল ইসলাম বলেন, ড্রাইভারের সর্তকতা ও সিএসএম এর ভুলের কারনে আজ একটি বড় ট্রেন দূর্ঘটনার হাত থেকে রক্ষা পেল সেভেন আপ ট্রেনের যাত্রীরা। এ নিয়ে পার্বতীপুর ষ্টেশন মাষ্টার জিয়াউল আহ্সান বলেন, বিষয়টি আমি কিছুই জানি না।

 

অপহরনের ৩৪ দিন পার হলেও খোজ মেলেনি সিফাতের   
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার দ্বিতীয় শ্রেনীর ছাত্র মোঃ সিফাত (১০) পিতাঃ মোঃ সিদ্দিক মিয়া (৪০)মাতাঃ মোছাঃ সেলিনা বেগম (৩০) গ্রাম : ওয়াবদা পাড়া (ফুলহার), ইউনিয়ন- কাটাবাড়ী, উপজেলা- গোবিন্দগঞ্জ, জেলা- গাইবান্ধা ।

গত ২২.১২.১৪ তারিখ আনুমানিক সন্ধা ৭.০০ ঘটিকায় সিফাত শীতের কাপড় পড়ে বাড়ী থেকে বের হয়ে যায়। অনেকটা সময় গড়িয়ে গেলেও সিফাত বাড়ী  না ফেরায় রাত ৮ টার পর তার বাবা মা সিফাতকে খুজতে শুরু করেন। কিন্ত বাড়ীর আশেপাশে কোথাও খুজে না পাওয়ায় প্রতিবেশীরা বলে যে তাকে পরী ধরে নিয়ে গেছে, ফকিরের কাছে গিয়ে জানালে ফকির সিফাতের খোজ দিতে পারবে। সিফাতের বাবা মা দিশেহারা হয়ে পরে অনিশ্চয়তার মধ্যে দিয়ে ওই দিন রাত পার করেন।

পরদিন সকালে সিফাতের খেলার সাথী  ময়নুল জানায় গতকাল সন্ধায় আমি এবং অন্য আরেক জন মাঠে আগুন তাপানোর জন্য যখন নাড়া তুলছিলাম তখন বোরকা পড়া এক মহিলা দক্ষিন দিকে যাচ্ছিল পিছনে সিফাতকে যেতে দেখে আমি তাকে ডাকি সিফত কই যাস।

সিফাত কোন উত্তর না দিলে আমরা মনে করি সে হয়তো পরে আসবে । এর পর সিফাতের বাবা মা ফকিরের নিকট যায়। ফকির সবকিছু শুনে বলে সিফাতকে পরী নিয়ে গেছে, পলুপাড়া নতুন ব্রীজের কাছে রেখে যাবে। তোমরা সেখানে থাক। এর পর গ্রামের লোকজন ব্রীজের আশেপাশে সর্তক নজর রাখে। অন্যদিকে আত্বীয় স্বজনের নিকট খোজ খবর নিতে থাকেন। কিন্তু বিকেল ৪ টা পর্যন্ত কোন খবর মেলে না।
২৩/১২/১৪ ইং তারিখে আনুমানিক বিকাল ৪.১৫ মিনিটে সিফাতের বাবার মোবাইল ফোনে (০১৭৩৩১৩৭৬২২) অপরিচিত নম্বর (০১৬২৫৮১৭২৭৩) থেকে ফোন আসে এবং অপর প্রান্ত থেকে বলে, আপনি কি সিফাতের বাবা? সিফাত আমাদের নিকট আছে। যদি ছেলেকে সুস্থ অবস্থায় ফিরে পেতে চাও তাহলে ১৫০০০০(এক লক্ষ পঞ্চাশ হাজার ) টাকা ৭ দিনের মধ্যে যোগার কর। আর যদি পুলিশকে জানাও তাহলে ছেলেকে আর ফেরৎ পাবেনা।

এসময় অপহরনকারীরা সিফাতকে ওর বাবার সাথে কথা বলতে দেয়। কিন্তু সিফাতের বাবা সিফাতের কন্ঠে শুধু “আব্বু” কথাটি শুনতে পায়। এ অবস্থায় সিফাতের বাবা দিশেহারা হয়ে পরে এবং অপহরনকারীদের ৪০০০০ ( চল্লিশ হাজার) টাকা দিতে চায়। কিন্তু অপহরনকারী বলে পুরো এক লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকাই দিতে হবে। এক টাকাও কম হবে না । পরবর্তীতে যোগাযোগের চেষ্টা করলে নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায় । এখন পর্যন্ত আর শিশুটির খোজ পাওয়া যায়নি। সিফাতের বাবা মায়ের আকুতি আমরা আমার ছেলেকে ফিরে পেতে দেশবাসীর কাছে পরামর্শ ও সহযোগীতা চাই।

টানা অবরোধে আন্তঃনগর ট্রেন চলাচলে বিপর্যয়
রেলওয়ে পশ্চিমাঞ্চলের বৃহৎ রেলজংশন দিনাজপুরের পার্বতীপুরে সকল আন্তঃনগর ট্রেনের সিডিউলে চরম বিপর্যয় দেখা দিয়েছে। ২০ দলের ডাকা টানা অবরোধে পরিবার-পরিজন নিয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা অপেক্ষা করে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে যাত্রীরা ।

দিনাজপুরসহ পার্বতীপুর রেল জংশন থেকে দেশের বিভিন্ন স্থানে ছেড়ে যাওয়া আন্তঃনগর ট্রেনগুলো নির্ধারিত সময়ের চেয়ে ১২ ঘন্টা থেকে ২৪ পর্যন্ত বিলম্বে চলাচল করছে। ট্রেন গুলো চলাচলেও দেখা দিয়েছে চরম বিপর্যয। অতিরিক্ত যাত্রী নিয়ে ট্রেন গুলো চলাচল করায় যে কোন সময় ট্রেন লাইনচ্যুত হয়ে বড় ধরণের দূর্ঘটনা ঘটতে পারে এ আশংকায় রয়েছে রেল কর্তৃপক্ষ। BR

ট্রেনগুলো বর্তমানে বিলম্বে চলাচল করায় যাত্রীদের দূর্ভোগ সীমাহীন আকার ধারণ ছাড়াও বিভিন্ন ষ্টেশন গুলোতে বেড়ে গেছে চুরি,ছিনতাইসহ নানা অপরাধ প্রবনতা। পার্বতীপুর ষ্টেশনে নির্ধারিত সময় আসা যাত্রীদেরকে সারারাত ষ্টেশনের পাটফরমে পড়ে থাকতে হচ্ছে। ষ্টেশন গুলোতে যাত্রীদের জন্য পর্যাপ্ত পরিমানে টয়েলেট বা পানির ব্যবস্থা না থাকায় মহিলা যাত্রীদেরকে পড়তে হয় চরম বিপাকে। রাতে দেখা দেয় খাবারের অভাব।

পার্বতীপুর রেলওয়ে ষ্টেশন মাষ্টার জিয়াউল আহসান জানান, অবরোধের কারনে ট্রেনে যাত্রীদের চাপ অনেক বেশী। ফলে ষ্টেশন গুলোতে যাত্রী উঠা নামায় অনেক বেশ সময় লাগছে। এছাড়াও ধারণ ক্ষমতার চেয়ে অনেক বেশী যাত্রী নিয়ে ট্রেন যাত্রা, রাতে নাশকতা ও ঘনোকুয়াশার কারনে ট্রেনগুলো শর্তকতা অবলম্ভন করে ট্রেন গুলোকে ধীর গতিতে চালাতে হচ্ছে। বিশেষ সাবধানতা অবলম্বন করে ট্রেন চলাচল করার ফলে ট্রেনের সিডিউল ঠিক রাখা যাচ্ছেনা।

 

বিজিবির বিশেষ নিরাপত্তায় দিনাজপুর-গোবিন্ধগঞ্জ সড়কে যানবাহন চলাচল
ঠাকুরগাঁও,পঞ্চগড় ও দিনাজপুর থেকে ছেড়ে আসা পণ্য বোঝাই ভারী যানবাহন গুলি ফুলবাড়ী ২৯বিজিবির পাহারায় গোবিন্দগঞ্জ পযর্ন্ত পৌছে দিচ্ছে বিজিবি।

২০ দলীয় জোটের ডাকা টানা  অবরোধের কারনে উত্তরাঞ্চল অচল হয়ে পড়ে। ফলে পঞ্চগড় ঠাকুরগাঁও ও দিনাজপুরের শত শত ভারী যানবাহন কাচাঁমাল সহ বিভিন্ন পণ্য নিয়ে আটকা পরে।  ফলে কৃষিতে বড় ধরনের ধশ নামে।  কৃষকদের উৎপাদিত পণ্য বিক্রি করতে না পারায় তাদের উৎপাদিত পণ্য পচে যাচ্ছে। এদিকে শত শত গাড়ী আটকা পড়ায় সরকারী নির্দেশনায় ফুলবাড়ী ২৯ বিজিবির অধিনায়ক লেঃ কর্ণেল এম জাহিদুর রশিদ (পিএসসি) ৩ টি টহল দল তৈরি করে গত ৯ তারিখ থেকে ১৭ তারিখ পযর্ন্ত ৫হাজার হালকা মাঝারী ও ভারী যানবাহন দিনে ও রাত্রীতে বিশেষ নিরাপত্তা দিয়ে গোবিন্ধগঞ্জ পযর্ন্ত পৌচ্ছে দিচ্ছেন।

এর মধ্যে শিশু খাদ্য, সবজি ও পন্য বাহী ট্রাক, জরুরী জীবন রক্ষাকারী ঔষধ বাহী গাড়ী, এম্বুলেন্স, ধান ও চাউল ভর্তি ট্রাক, ভোজ্য ও জ্বালালী তেলবাহী গাড়ী সহ বিভিন্ন পণ্যবাহী যানবাহন। ফুলবাড়ী ২৯বিজিবির অধিনায়ক লেঃ কর্ণেল এম জাহিদুর রশিদ (পিএসসি) সাথে গতকাল যোগাযোগ করা হলে তিনি যানান রাষ্ট্রেীয় দায়িত্বে থেকে দেশের বিরাজমান অবস্থার প্রেক্ষিতে সরকারী নির্দেশে আমি দায়িত্ব পালন করছি।

দিনাজপুরে সর্বাত্বক হরতাল পালিত : বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ
বিএনপির নেতৃত্বে ২০ দলীয়জোটের ডাকা ৩৬ ঘন্টা হরতালের শেষ দিনে দিনাজপুরে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে জেলা বিএনপি ও জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম । স্বতঃস্ফুর্ত হরতাল পালিত হয়েছে।

সোমবার সকাল থেকেই দলীয় কার্যঅলয়ের সামনে অবস্থান নেয় জেলা বিএনপির সভাপতি লুৎফর রহমান মিন্টু ও সাধারন সম্পাদক মুকুর চৌধরীর নেতৃত্বে নেতাকর্মীরা। এছাড়া সকাল থেকেই বিভিন্ন মোড়ে ও স্থানে পিকেটিং করে ছাত্রদল, যুবদল, মহিলা দল, পৌর বিএনপি, পৌর সেচ্ছাসেবক দল, শ্রমিক দল, কোতয়ালী বিএনপির নেতাকর্মীরা। দিনাজপুর শহরের ৩৬ ঘন্টার হরতালের শেষ দিনে সকল দোকান পাট-ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সম্পুর্ন ভাবে বন্ধ ছিল। কোন যানবাহনও চলাচল করেনি। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানও বন্ধ ছিল।Dinajpur PIC 26.01.15

এদিকে, সোমবার সকাল ১১টায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম দিনাজপুর জেলা ইউনিটের সভাপতি মো. আব্দুল হালিম ও সাধারণ সম্পাদক আবু নঈম মো. হাবিবুল্লাহ’র নেতৃত্বে এক বিক্ষোভ মিছিল বের করে আদালত এলাকার বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে পুনরায় জেলা আইনজীবী সমিতি প্রাঙ্গণে এসে শেষ করে। পরে সমিতি প্রাঙ্গণে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

সমাবেশে বক্তারা বলেন, ৫ জানুয়ারীর নির্বাচনের জন্য বর্তমান সরকারকে সারা বিশ্বের মানুষ ধিক্কার দিয়েছে। দেশের ৯৫ ভাগ মানুষ তত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন চায়। তত্বাবধায়ক সরকারের দাবীতে বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে মানুষ ঐক্যবদ্ধ হয়েছে। বক্তারা বলেন, জেল-জুলুম-নির্যাতন ও মামলা-হামলা করে দেশের মানুষকে আন্দোলন থেকে বিরত রাখা যাবে না। তাদের দেয়ার মামলা একদিন তাদের জন্যই কাল হয়ে দাড়াবে। অচিরেই বর্তমান স্বৈরাচারী সরকারের পতন হবে। বক্তারা বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের উপর জুলুম-নির্যাতন বন্ধ, গ্রেফতারকৃত সকল নেতাকর্মীদের নিঃশর্ত মুক্তির দাবী জানান।

সমাবেশে আইনজীবী ফোরামের সভাপতি মো. আব্দুল হালিম, সাধারণ সম্পাদক আবু নঈম মো. হাবিবুল্লাহ, জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি এ্যাড. মো. আনিসুর রহমান চৌধুরী, জেলা মুসলিম লীগের সভাপতি আলহাজ্ব আবু আলী চৌধুরী, আইনজীবী ফোরামের সহ-সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ ইব্রাহিম, রাশেদুল ইসলাম মানিক, কোষাধ্যক্ষ এমাম আলী প্রমূখ।

মিছিল ও সমাবেশে জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. মো. একরামুল আমিন, জেলা আইনজীবী ফোরামের সহ-সভাপতি মো. মইনুল ইসলাম, মো. আবু তালেব, মো. আসির উদ্দীন, সহ-সাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুল আজিম খোকন, দপ্তর সম্পাদক মো. রইস উদ্দীন, সহ-দপ্তর সম্পাদক এ্যাড. মোঃ তারিকুল ইসলাম (তারেক), ফোরাম নেতা মো. সাইফুল হক, মো. নিয়ামুল হক চৌধুরী, মো. বকুল, আইনুল হক, মো. শহিদুল্লাহ, মো. সুলতান, মো. সুজাত আলী, মো. আজেদুর রহমান, মো. ইউসুফ আলী, মো. বরকত আলী শাহ, মো. সৈকত, মো. নজরুল ইসলাম-৫, ফারুক হোসেন, মো. মাহফুজসহ প্রায় শতাধিক আইনজীবী অংশগ্রহন করেন।



মন্তব্য চালু নেই