নর্দান বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার প্রফেসর আবু নসর সড়ক দূর্ঘটনায় মারাত্মক আহত

আওয়ার নিউজ বিডি ডটকমের সম্পাদক আরিফ মাহমুদের পিতা নর্দান বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার প্রফেসর আবু নসর সড়ক দূর্ঘটনায় মারাত্মক আহত হয়েছেন। বর্তমানে তিনি ঢাকার নর্দান ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। সম্প্রতি তিনি গুলশান-২ এ সড়ক দূর্ঘটনার শিকার হন।
আলহাজ্ব প্রফেসর আবু নসরের আশু সুস্থ্যতা ও রোগমু্ক্তি কামনা করেছেন তাঁর পরিবারবর্গ।

আহত প্রফেসর আবু নসরকে দেখতে সম্প্রতি হাসপাতালে যান নর্দান বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড.আবু ইউসুফ মো.আব্দুল্লাহ, প্রো-ভিসি প্রফেসর ড. আনোয়ারুল করিম, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উপ সচিব আজম-ই-সাদত, নর্দান বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর মেজর (অব.) চৌধুরি এ. হাসনাত, ডেপুটি ডাইরেক্টর শেখ মাহবুব রহমান, ডেপুটি রেজিস্ট্রার সাইফুল ইসলাম মোল্লা ও এস এম আল মামুন মুকুল, গাজি গ্রুপের কর্মকর্তা আলফাজ উদ্দীন আহম্মেদ টিটু, আওয়ার নিউজ বিডি ডটকমের প্রধান পৃষ্ঠপোষক এসএম সাইফ রহমানসহ নর্দান বিশ্ববিদ্যালয় ও নর্দান ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কর্মকর্তাবৃন্দ।

Prof.Abu Nasarআহত ডেপুটি রেজিস্ট্রার প্রফেসর আবু নসরের আশু সুস্থ্যতা ও রোগমুক্তি কামনা করেছেন নর্দান বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ড.এ ডব্লিউ এম আব্দুল হক, ট্রেজার মো.আনোয়ার হুসাইন, রেজিস্ট্রার লে.কর্নেল (অব.) একতেদার আহমেদ সিদ্দিকি, এডিশনাল রেজিস্ট্রার আবুল হুসাইন, জয়েন্ট রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ ফাইজুল্লাহসহ সকল কর্মকর্তা।

উল্লেখ, গত শনিবার সন্ধ্যায় ঢাকার গুলশান-২ এলাকায় চলন্ত দ্রুত গতির একটি প্রাইভেট কারের ধাক্কায় মারাত্মক আহত হন প্রফেসর আবু নসর। দূর্ঘটনায় তাঁর বাম হাতের কাধ ও হাতের সংযোগস্থলের হাড় ভেঙ্গে যায়। কপাল, মুখমন্ডলের বিভিন্ন স্থান, হাত,পা সহ শরীরের বিভিন্ন অংশে ক্ষতিগ্রস্থ হয়। দূর্ঘটনায় তিনি সঙ্গাহীন হয়ে পড়লে সেখানকার দায়িত্বরত পুলিশ কর্মকর্তা ও পথচারিরা তাঁকে দ্রুত উদ্ধার করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন। সংবাদ পেয়ে তাৎক্ষণাত সেখানে ছুটে আসেন নর্দান বিশ্ববিদ্যালয়ের বনানী ক্যাম্পাসের কর্মকর্তা ও কর্মচারী। পরে তাঁকে নর্দান ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে সেখানে তিনি চিকিৎসাধীন।

আলহাজ্ব প্রফেসর আবু নসর কলারোয়া সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে সরকারি চাকরীতে অবসর গ্রহণ করেন। তিঁনি যশোর শিক্ষা বোর্ডের কলেজ পরিদর্শক ও দেশের বিভিন্ন সরকারি কলেজে প্রশাসনিক দায়িত্ব ও শিক্ষকতা করেছেন।



মন্তব্য চালু নেই