দেহব্যবসাকে বিবর্তন বললেন শ্বেতা!

মাত্র ১১ বছর বয়সে ‘মাকড়ি’ ছবির জন্য জাতীয় পুরস্কার পেয়েছিলেন শ্বেতা বসু। তারপর ২০১৪ সালে দেহব্যবসার সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগে গ্রেফতার হয়েছিলেন।

দু’মাস পুনর্বাসন কেন্দ্রে থাকার পর সম্প্রতি আবারও ফিরেছেন অভিনয়ে। নতুন অধ্যায় শুরু স্বল্পদৈর্ঘ্যের ছবি ‘ইন্টিরিয়র ক্যাফে নাইট’ দিয়ে।

দেহব্যবসা থেকে আবারও অভিনয় জীবনে ফিরে আসাকে ‘কামব্যাক’ বলতে নারাজ শ্বেতা। তার মতে এটা ছিল বিবর্তন।

সম্প্রতি ভারতীয় গণমাধ্যমে দেয়া সাক্ষাৎকারে এমন কথাই বলেছেন এ অভিনেত্রী।

জাতীয় পুরস্কার পাওয়া। তারপর ওরকম একটা ঘটনা। তারপর আবার অভিনয়ে ফিরে আসা। কামব্যাকটা কেমন লাগছে? এমন প্রশ্নে শ্বেতা বসু বলেন, কীসের কামব্যাক? আমি কামব্যাকে বিশ্বাস করি না।

তিনি বলেন, আমি অভিনেত্রী। সব সময় অভিনেত্রীই ছিলাম। মাঝের সময়টা একটা বিবর্তনের মতো। আমি জানি আমি কী করেছি। অভিনয় ছাড়া কখনও কিছু করিনি, ভাবিওনি। তাই আমি মনে করি না এটা কোনও কামব্যাক।

‘ইন্টিরিয়র ক্যাফে নাইট’ স্বল্পদৈর্ঘ্যের ছবি সম্পর্কে শ্বেতা বলেন, নবীনের সঙ্গে একটা চুম্বনের দৃশ্য রয়েছে। দৃশ্যটি করতে কোনো অসুবিধে হয়নি। ওটাকে আমি ওভাবে চুম্বনের দৃশ্য হিসেবে দেখিইনি।

তিনি বলেন, দৃশ্যটায় আমাদের কাঁদতে কাঁদতে চুমু খেতে হয়েছিল। সেটা বরং কঠিন ছিল। নবীন অনেক বেশি ঘাবড়ে গিয়েছিল! ওকে আমিই বুঝিয়েছিলাম যে, এটা কোনও ব্যাপারই নয়। দু’জনেই ওটা কাজ ভেবেই করেছিলাম।



মন্তব্য চালু নেই