কোপেনহেগেনে নিহত বন্দুকধারীর ‘সহিংস অতীত’ ছিল

ডেনমার্কের কোপেনহেগেনে বাকস্বাধীনতা বিষয়ক এক বিতর্ক অনুষ্ঠান ও একটি সিনাগগে েসন্দেহভাজন হামলাকারী ২২ বছরের তরুণ ওমর এল-হুসেইনের অতীত সহিংসতার ইতিহাস রয়েছে। সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে ডেনিশ পুলিশ এ তথ্য জানিয়েছে।

রোববার কোপেনহেগেনের নোরেব্রো এলাকায় পুলিশের গুলিতে নিহত হন ওমর। এর আগে শনিবার কোপেনহেগেনের এক ক্যাফেতে বাকস্বাধীনতার ওপর একটি বিতর্ক চলাকালে সেখানে প্রথম হামলার ঘটনা ঘটে। বাইরে থেকে ক্যাফে লক্ষ করে ৪০টিরও বেশি গুলি করে হামলাকারী। অনুষ্ঠানে ডেনমার্কে নিযুক্ত ফরাসি রাষ্ট্রদূত ছাড়াও সুইডিশ চিত্রশিল্পী লার্স ভিল্কস উপস্থিত ছিলেন। মহানবীর ব্যঙ্গচিত্র আঁকায় মৃত্যুর হুমকির মধ্যে ছিলেন তিনি।

এর কয়েক ঘন্টা পর সন্দেহভাজন ওই বন্দুকধারী কোপেনহেগেনের একটি সিনাগগে গিয়ে গুলিবর্ষণ করলে সেখানকার এক ইহুদি পাহারাদার নিহত ও দুই পুলিশ আহত হন।

03
ডেনিশ গণমাধ্যমে নিহত সন্দেহভাজন হামলাকারীর নাম ওমর এল-হুসেইন উল্লেখ করা হলেও পুলিশের পক্ষ থেকে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়নি। পুলিশ তার পরিচয় প্রকাশ করেনি। তবে তার জম্ম ডেনমার্কে বলে জানানো হয়েছে।

ওমর সংঘবদ্ধ অপরাধী চক্রের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। অস্ত্র রাখা ও সহিংসতার অভিযোগ থাকায় পুলিশ তাকে আগে থেকেই চিনতো।

ডেনিশ পুলিশ কমিশনার থরকিল্ড ফগেড বলেছেন, ‘পুলিশের গুলিতে সন্দেহভাজন যখন নিহত হন তখনও তার কাছে পিস্তল ছিল।’



মন্তব্য চালু নেই