কোকা-কোলার ক্যানে মানুষের বর্জ্য

কোকা-কোলার ক্যানে মানুষের বর্জ্য পাওয়ায় তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ এবং কোকা-কোলার একটি কারখানা বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।

সোমবার রাতে লিসবার্ন এলাকায় কোকা-কোলার একটি কারখানার মেশিনে ভারী তরল পদার্থ জমে গেলে রাতের শিফটের কাজ বিঘ্নিত হয়। যে কন্টেইনার কারখানায় এসেছিল তা জার্মানি থেকে পাঠানো হয়েছিল।

কিন্তু কন্টেইনার খোলার পর হতবাক হয়ে যান শ্রমিকরা। কারণ কন্টেইনারটি মানুষের বর্জ্য দিয়ে ভরে রাখা হয়েছিল।

শ্রমিকরা বলেন, এটা সত্যিই ভয়ানক ঘটনা ছিল। প্রায় ১৫ ঘণ্টা ধরে মেশিনগুলো পরিষ্কার করতে হয়েছে।

সাধারণত যুক্তরাজ্য থেকেই ক্যানগুলো আসে। কিন্তুই এবারই প্রথম জার্মানি থেকে ক্যানগুলো আনা হয়েছিল।

এ বিষয়টি খতিয়ে দেখছে কোলা-কোলা। কোম্পানির তরফ থেকে জানানো হয়েছে, তারা এই বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখছে। এটা নিছকই একটা দুর্ঘটনা। এর সঙ্গে বাজারের বর্তমান কোকা-কোলার ক্যানের কোনো সম্পর্ক নেই।



মন্তব্য চালু নেই