কালীগঞ্জে জমি নিয়ে বিরোধ

একই পরিবারের চার জনকে কুপিয়ে হত্যা

গাজীপুরের কালীগঞ্জে জমি নিয়ে বিরোধের জের ধরে বাবা-ছেলেসহ একই পরিবারের চার সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষ। এছাড়া হামলায় আহত হয়েছে আরও দুইজন।

বৃহস্পতিবার উপজেলার মোক্তারপুর ইউনিয়নের রাথুরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন মো. মমতাজ উদ্দিন (৭৫), তার ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫), সাইজুল ইসলাম (৩৮) ও নুরুলের স্ত্রী কুহিনুর বেগম (৫০)।

এলাকাবাসী, পুলিশ ও নিহতের স্বজনরা জানান, রাথুরা গ্রামে মমতাজ উদ্দিনের ২৮ শতাংশ জমি নিয়ে কিছুদিন ধরে স্থানীয় আলাউদ্দিনদের সঙ্গে বিরোধ চলছিল। বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১২টার দিকে মমতাজ উদ্দিন তার ছেলে নুরুল ইসলাম, সাইজুল, সাইফুল, মেয়ে সালেহা বেগম ও নুরুলের স্ত্রী কুহিনুর বেগম রাথুরা গ্রামে বিরোধপূর্ণ জমিতে যান। এ সময় প্রতিপক্ষ আলাউদ্দিন ও তার লোকজন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে তাদের ওপর হামলা চালায়। গুরুতর আহত অবস্থায় স্থানীয়রা মমতাজ উদ্দিন ও তার পরিবারের সদস্যদের কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানে চিকিত্সক মমতাজ উদ্দিন ও তার ছেলে সাইজুল ইসলামকে মৃত ঘোষণা করে। গুরুতর আহত চার জনকে উন্নত চিকিত্সার জন্য ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। পথে মারা যায় মো. নুরুল ইসলাম। ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পর মারা যান কুহিনুর বেগম। এ ঘটনায় পুলিশ আলাউদ্দিনকে আটক করেছে।

নিহত সাইজুল ইসলামের শ্যালক মো. কামরুল ইসলাম বলেন, ১৫ বছর আগে স্থানীয় চেয়ারম্যান প্রকৃত মালিক মমতাজ উদ্দিনকে জমি বুঝিয়ে দিয়েছিলেন। জমিটি আলাউদ্দিনের বাড়ির কাছে থাকায় সে তা দখলের চেষ্টা করছিল।

জমি নিয়ে বিরোধ
কালীগঞ্জে একই পরিবারের চার জনকে কুপিয়ে হত্যা

কালীগঞ্জ (গাজীপুর) সংবাদদাতা : গাজীপুরের কালীগঞ্জে জমি নিয়ে বিরোধের জের ধরে বাবা-ছেলেসহ একই পরিবারের চার সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষ। এছাড়া হামলায় আহত হয়েছে আরও দুইজন।

বৃহস্পতিবার উপজেলার মোক্তারপুর ইউনিয়নের রাথুরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন মো. মমতাজ উদ্দিন (৭৫), তার ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫), সাইজুল ইসলাম (৩৮) ও নুরুলের স্ত্রী কুহিনুর বেগম (৫০)।

এলাকাবাসী, পুলিশ ও নিহতের স্বজনরা জানান, রাথুরা গ্রামে মমতাজ উদ্দিনের ২৮ শতাংশ জমি নিয়ে কিছুদিন ধরে স্থানীয় আলাউদ্দিনদের সঙ্গে বিরোধ চলছিল। বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১২টার দিকে মমতাজ উদ্দিন তার ছেলে নুরুল ইসলাম, সাইজুল, সাইফুল, মেয়ে সালেহা বেগম ও নুরুলের স্ত্রী কুহিনুর বেগম রাথুরা গ্রামে বিরোধপূর্ণ জমিতে যান। এ সময় প্রতিপক্ষ আলাউদ্দিন ও তার লোকজন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে তাদের ওপর হামলা চালায়। গুরুতর আহত অবস্থায় স্থানীয়রা মমতাজ উদ্দিন ও তার পরিবারের সদস্যদের কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানে চিকিত্সক মমতাজ উদ্দিন ও তার ছেলে সাইজুল ইসলামকে মৃত ঘোষণা করে। গুরুতর আহত চার জনকে উন্নত চিকিত্সার জন্য ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। পথে মারা যায় মো. নুরুল ইসলাম। ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পর মারা যান কুহিনুর বেগম। এ ঘটনায় পুলিশ আলাউদ্দিনকে আটক করেছে।

নিহত সাইজুল ইসলামের শ্যালক মো. কামরুল ইসলাম বলেন, ১৫ বছর আগে স্থানীয় চেয়ারম্যান প্রকৃত মালিক মমতাজ উদ্দিনকে জমি বুঝিয়ে দিয়েছিলেন। জমিটি আলাউদ্দিনের বাড়ির কাছে থাকায় সে তা দখলের চেষ্টা করছিল।

– See more at: http://www.dailybartoman.com/index.php?page=details&nc=3&news_id=24771#sthash.1k5rqqck.dpuf



মন্তব্য করুন