উখিয়ায় মাতৃ হার শূণ্যের কোটায়

মাতৃস্বাস্থ্য ভাউচার স্কীম প্রকল্পের আওতায় অনুষ্ঠিত সেমিনারে উখিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ ফিরোজ খান বলেছেন, ২০০৮ সালে ভাউচার স্কীম প্রকল্প বাস্তবায়ন হলেও অজ্ঞতার কারণে অনেকেই এ প্রকল্পের আওতায় প্রসূতি সেবা গ্রহণ করেনি।

পরবর্তীতে স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মীরা তাদের লেখনীর মাধ্যমে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় মাতৃস্বাস্থ্য ভাউচার প্রকল্পের উপকারিতা সম্পর্কে ফলাও করে প্রকাশিত করায় আস্তে আস্তে গ্রামের মহিলারা এ প্রকল্পের আওতায় সেবা গ্রহণ করতে শুরু করেছে। তিনি বলেন, বর্তমানে শতকরা শতভাগ গর্ভবতী মহিলা ডিএসএফ প্রকল্পের অধীনে প্রসূতি সেবা গ্রহণ করায় মাতৃমৃত্যুর হার শূণ্যের কোটায় চলে এসেছে।

বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় উখিয়া কেজি স্কুল মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত মাতৃস্বাস্থ্য ভাউচার প্রকল্প নিয়ে স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্যাপক আলোচনা করেন। এ সময় আলোচনায় অংশগ্রহণ করেছেন স্যানিটারি ইন্সপেক্টর নুরুল আলম, উখিয়া প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি রফিক উদ্দিন বাবুল, সাংবাদিক নুর মোহাম্মদ সিকদার ও হানিফ আজাদ। এ সময় উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় শিক্ষক, জনপ্রতিনিধি ও সুশীল সমাজের লোকজন।



মন্তব্য চালু নেই