আর এক মামলায় জামিন হলেই মুক্তি

নাশকতা ও গাড়ি পোড়ানোর অভিযোগে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়ার বিরুদ্ধে দায়ের করা একটি বাদে সব মামলায় জামিন হয়েছে।

ওই মামলায় জামিন আবেদনও করেছেন বিএনপির সিনিয়র নেতা। এ মামলায় জামিন হলেই তার মুক্তিতে বাধা থাকবে না বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।

বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি ফরিদ আহমদ শিবলির সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চে এ মামলাটি শুনানির জন্য ১১৭ নাম্বার তালিকায় ছিল। কিন্তু সোমবার (২০ জুন) এ মামলার শুনানি হয়নি।

আগামীকাল মঙ্গলবার এটির ওপর শুনানি হবে বলে জানিয়েছেন রফিকুল ইসলাম মিয়ার আইনজীবী ব্যারিস্টার রাগিব রউফ চৌধুরী। জামিন পেলেই তার মুক্তিতে বাধা থাকবে না, বলেন তিনি।

সম্প্রতি হাইকোর্ট থেকে পর পর দুই ধাপে ১৬ মামলায় জামিন নেন সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র এ আইনজীবী। এর আগে গত ৩১ মে ও ৯ জুন এ সকল মামলায় তিনি উচ্চ আদালত থেকে জামিন নেন।

ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া মোট ২৮টি নাশকতার মামলার আসামি। এ নিয়ে ২৭টিতে জামিন পেলেন তিনি।

ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া বর্তমানে কারাগারে আছেন। গত ১৬ মে দুপুরে নাশকতার দশ মামলায় তার জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠান ঢাকার সিএমএম আদালত। ওইদিন আত্মসমর্পণ করে নাশকতার ১৪ মামলায় জামিনের আবেদন জানান ব্যারিস্টার রফিকুল।

বিভিন্ন মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত চার মামলায় জামিন মঞ্জুর ও বাকি দশ মামলায় নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। ২০১৩, ২০১৪ ও ২০১৫ সালে নাশকতার অভিযোগে রাজধানীর পল্টন, মতিঝিল, মিরপুর, পল্লবী ও যাত্রাবাড়ী থানায় মোট ২৮টি মামলা দায়ের করা হয় ব্যারিস্টার রফিকুলের বিরুদ্ধে।



মন্তব্য চালু নেই